কুসুম একটি বর্ষজীবি
উদ্ভিদ । ১ - ৩ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। কমলা- হলুদ রংএর ফুর গুলি প্রায় ১ থেকে
১১/২ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়। এটা অনেক সময় জাফরানের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয়। পৃথিবী
বহুদেশে এটাকে জাফরান নামে বিক্রি করে ঠকানো হয়। মসলা হিসাবে এটার কোন মূল্য নাই কিন্তু
রং করার ক্ষমতার কারণে অনকে সময় অনেকে ধোকা খায়।
তবে এর কিছু ঔষধি গুনাবলী রয়েছে। গরম পানিতে এর নির্যাস শরীর থেকে
ঘাম নির্গত করে বলে ঠান্ডাজনিত রোগশোকে ব্যবহৃত হয়। শিশু জন্মের পর এর বীজের পাউডার
একটা কাপড়ে নিয়ে গরম করে সেঁক দিলে ব্যথা উপশম হয়। এর ফুল আবার জন্ডিসের জন্য উপকারী।
কুসুমগাছ দুই ধরনের। একটি বেশ বড় এবং উঁচু, অন্যটি খুবই ছোটও ঝোপালো
ধরনের। মূলত ছোট গাছ থেকেই রং পাওয়া যায়। এরা পরিত্যক্ত মাঠ কিংবা ঘাসবনে আপনাআপনিই
জন্মে। কাপড়ের রং হিসেবে কুসুম অনেক পুরোনো ও বিখ্যাত। প্রাচীন মিসরেও এর চাষ হতো।
(unranked):
|
|
(unranked):
|
|
(unranked):
|
|
বর্গ:
|
|
গোত্র:
|
|
গণ:
|
|
C. tinctorius
|
|
0 comments:
Post a Comment